নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের কাদিরপুর ইউনিয়নের মুন্সী বাড়ির বুদ্ধি প্রতিবন্ধী যুবক মুনসুর আহমেদ বাহারকে (৩৮) ফেনীর মোটবীতে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে ও হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের পৌরণ বিবি বাজারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নিহত বাহারের বড় ভাই জাফর আহমেদ, নিহতের স্ত্রী নুর নাহার, স্থানীয় ইউপি সদস্য জাকের হোসেন, জান্না মহিলা মাদরাসার মুহতামিম মুফতি আব্দুল হালিম প্রমূখ।
বক্তারা মানববন্ধনে অভিযোগ করে বলেন, তার ভাই একজন নিরীহ ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী যুবক ছিলেন। তিনি ফেনীর কাশিমপুরের স্টার লাইন নামক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। গত রোববার ১৪ সেপ্টেম্বর ভোরে চোর অ্যাখা দিয়ে ফেনীর মোটবী ইউনিয়নের স্থানীয় কিছু বাসিন্দা তাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তবে অপর আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের কোন তৎপরতা নেই।
এ সময় বক্তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। তারা বলেন, একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও নিরীহ যুবককে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করা অত্যন্ত অমানবিক। এই ঘটনায় তারা প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য দাবী জানান।
ফেনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামসুজ্জামান বলেন, এ ঘটনায় ৬জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের কোন অনীহা নেই। পুলিশ তাদেরও গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের পৌরণ বিবি বাজারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নিহত বাহারের বড় ভাই জাফর আহমেদ, নিহতের স্ত্রী নুর নাহার, স্থানীয় ইউপি সদস্য জাকের হোসেন, জান্না মহিলা মাদরাসার মুহতামিম মুফতি আব্দুল হালিম প্রমূখ।
বক্তারা মানববন্ধনে অভিযোগ করে বলেন, তার ভাই একজন নিরীহ ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী যুবক ছিলেন। তিনি ফেনীর কাশিমপুরের স্টার লাইন নামক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। গত রোববার ১৪ সেপ্টেম্বর ভোরে চোর অ্যাখা দিয়ে ফেনীর মোটবী ইউনিয়নের স্থানীয় কিছু বাসিন্দা তাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তবে অপর আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের কোন তৎপরতা নেই।
এ সময় বক্তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। তারা বলেন, একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও নিরীহ যুবককে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করা অত্যন্ত অমানবিক। এই ঘটনায় তারা প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য দাবী জানান।
ফেনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামসুজ্জামান বলেন, এ ঘটনায় ৬জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের কোন অনীহা নেই। পুলিশ তাদেরও গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে।